সবার পছন্দ এক নয়। তবে সৃষ্টিছাড়া জিনিসের প্রতি মানুষের আকর্ষণ থাকেই। আর এই ধারণার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন জরিপের ফলাফল থেকে জানা গেছে পুরুষের কিছু অদ্ভুত বিষয়ের দিকে নারী আকর্ষণ কাজ করে।
সম্পর্কবিষয়ক ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের উপর প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে কয়েকটি বিষয় এখানে দেওয়া হল।
এসব বৈশিষ্টগুলোর মধ্যে কয়েকটি প্রাকৃতিক। যেগুলো প্রাকৃতিক নয়, মানে নিজেই করতে পারবেন সেগুলো মাথায় রাখলে অনেকের মাঝে থেকেও নিজেকে নারীদের কাছে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা হয়ত বিফলে যাবে না।
চোখের বড় পাপড়ি: যেসব ছেলের চোখের পাপড়ি বড় তাদের প্রতি মেয়েদের আকর্ষণ বেশি থাকে। যে কোনো নির্দিষ্ট একটা কোণ থেকেই মেয়েরা ছেলেদের চোখের প্রেমে পড়ে যায়। মাস্কারা ছাড়াই চোখের পাপড়ির এই সৌন্দর্যের প্রেমে পড়া দোষের কিছু না।
চশমা: ছেলেরা চশমা পরলে অনেক বেশি আবেদনময় লাগে। তাই চশমা পরা ছেলেদের প্রতি নারীদের আকর্ষণ বরাবরই বেশি।
দাগ বা ক্ষত চিহ্ন: ছেলের মুখে কোন ক্ষত বা কাটা দাগ থাকলে তা নারীদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় লাগে। তাছাড়া এই ধরনের দাগের পেছনে কোনো না কোনো ঘটনা থাকে যা নারীদের আগ্রহ সৃষ্টি করে।
পা: পুরুষের পায়ের সৌন্দর্য তাৎক্ষনিকভাবে নারীদের কাছে আকর্ষণীয় করে তোলে। তাই পা ভালো রাখা ও এর যত্ন করা আবশ্যক।
ঘুম ঘুম কন্ঠ: ঘুমের মধ্যে কথা বললে ছেলেদের কন্ঠস্বর অনেক গম্ভীর ও গভীর মনে হয় যা নারীদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়।
হাত: যেসব ছেলের হাত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও নখ কাটা থাকে অর্থাৎ বলতে গেলে যা দেখে বেশ গোছানো বা টিপটপ লাগে তাদের প্রতি নারীরা বেশি আকর্ষ বোধ করে।
পোশাকের হাতা গুটিয়ে রাখা: ফুল হাতা শার্ট বা সোয়েটার যাই হোক না কেনো, পোশাকের হাতা কনুইয়ের দিকে খানিকটা গুটিয়ে রাখলে তা নারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তাছাড়া এতে নারীরা ছেলের মাঝে একটা আবেদনময় সৌন্দর্য খুঁজে পায় যা তাকে অন্য সবার কাছ থেকেই আলাদা করে তোলে।
পোশাক: নিজের সঙ্গে মানানসই পোশাক পরিধানে ছেলেদের অনেক বেশি আকর্ষণীয় লাগে। যেমন সাদা শার্ট ও মাপ মতো তৈরি করা প্যান্ট ছেলেদের সৌন্দর্য নারীদের কাছে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়।